”ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে উত্তরণ: আমাদের চ্যালেঞ্জ ও করণীয়’ শীর্ষক সভায় মাশরাফী

0
13
''ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে উত্তরণ: আমাদের চ্যালেঞ্জ ও করণীয়’ শীর্ষক সভায় মাশরাফী
''ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে উত্তরণ: আমাদের চ্যালেঞ্জ ও করণীয়’ শীর্ষক সভায় মাশরাফী

স্টাফ রিপোর্টার

বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক এবং নড়াইল-০২ আসনের সংসদ সদস্য মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা বলেছেন, বর্তমান প্রজন্মের সন্তানেরা ফেইসবুকের নেগেটিভগুলো বেশি আয়ত্ব করে। পজেটিভ বা শিক্ষনীয় বিষয় গুলোর দিক এড়িয়ে যায়। আমাদের সকলের উচিত সন্তানদের সোসাল মিডিয়ার খারাপ দিকগুলো থেকে দুরে রেখে কিভাবে ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা যায় সেদিকে খেয়াল রাখা। শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) সকালে শহর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে সরকারি প্রাথমিক শিক্ষকদের সমাবেশে ‘ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে উত্তরণ: আমাদের চ্যালেঞ্জ ও করনীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে এসব কথা বলেন মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা।

মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা আরো বলেন আমি শিক্ষক পরিবারের সন্তান, শিক্ষকদের সম্মান দেওয়ার ব্যাপারে আমি সব সময়ই সজাগ। সবকিছু ঠিক থাকলে আপনাদের যে বিদ্যালয় গুলো জাতীয়করণ হয়নি সেটা আমি প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলব। নড়াইলে ৭৭টি স্কুল জাতীয়করণ হয়েছে। এছাড়া আমার কাছে আরও অনেকগুলো স্কুল জাতীয়করণের সুপারিশ আছে। যদি সুযোগ হয় আর আল্লাহ যদি আমাকে বাঁচিয়ে রাখে এবং পরবর্তী সময়ে যদি সব ঠিক থাকে আমি চেষ্ঠা করবো প্রধানমন্ত্রী সামনে এ বিষয় তুলে ধরার। আর একটা বিষয় আমি আপনাদের বলতে চাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নাই। উনি প্রত্যেকটা সেক্টরে উন্নয়নে কাজ করেছেন। আরও উপরে যদি আমরা যেতে চাই শেখ হাসিনার কোন বিকল্প নাই। আপনাদের কাছ থেকে এতটুকু আশা করছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা সব সময় নড়াইল বাসি রেখেছেন, সামনে অবশ্যই আস্থা রাখবেন।
তিনি আরও বলেন, বিগত চার বছরে দুইশ কোটি টাকার পল্লী রাস্তা এবং স্কুল উন্নয়ন করতে সক্ষম হয়েছি। আরও উন্নয়নের কাজ নড়াইলে চলছে। নবগঙ্গা নদী খনন, নড়াইল শহরের মাঝ দিয়ে ফোর লেন, হাসপাতালসহ সার্বিক উন্নয়ন অব্যহত রয়েছে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন- জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এড.সুবাস চন্দ্র বোস, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো.জাহাঙ্গীর আলম, সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আতিকুর রহমান, প্রাথমিক শিক্ষক নেতৃবন্দ ও বিভিন্ন বিদ্যালয়ের কয়েকশত প্রধান ও সরকারী শিক্ষক।