নড়াইলের চন্ডিবরপুর ইউপিতে নগদ সহায়তা পেলেন করোনায় ক্ষ/তিগ্র/স্থ ৩৫৬জন ব্যক্তি

0
3
নড়াইলের চন্ডিবরপুর ইউপিতে নগদ সহায়তা পেলেন করোনায় ক্ষ/তিগ্র/স্থ ৩৫৬জন ব্যক্তি
নড়াইলের চন্ডিবরপুর ইউপিতে নগদ সহায়তা পেলেন করোনায় ক্ষ/তিগ্র/স্থ ৩৫৬জন ব্যক্তি

স্টাফ রিপোর্টার

নড়াইল সদর উপজেলার চন্ডিবরপুর ইউনিয়নে করোনায় ক্ষতিগ্রস্থ ৩শ ৫৬ জন অস/হায় ও দুঃ/স্থ্য ব্যক্তির মাঝে নগদ সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। প্রতিজনকে ১হাজার টাকা করে মোট ৩লাখ ৫৬ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। বৃহস্পতিবার (৮ জুলাই) দিনব্যাপী ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে নগদ সহায়তা প্রদান করা হয়।

ক্ষ/তিগ্র/স্থ্যদের হাতে নগদ এক হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা তুলে দেন চন্ডিবরপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আজিজুর রহমান ভূইয়া, ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত তদারকি কর্মকর্তা সদর উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার সজল বিশ্বাস, চন্ডিবরপুর ইউনিয়ন পুলিশের বিট অফিসার এসআই মোঃ ফাহাদ হোসেন, সম্মিলনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ধ্রুব কুমার ভদ্র, চন্ডিবরপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি সৈয়দ সারেজাহান আলী।

এসময় চন্ডিবরপর ইউপির নারী সদস্য নাজমিন নাহার সীমা, নূরজাহান, সাধারণ সদস্য আছির উদ্দিন, মোঃ হাবিবুর রহমান, মোঃ জাফর শেখ, মোঃ রবিউল আলম রুনু, আল-আমিন মোল্যা, মোঃ মাহাবুব মোল্যা, মোঃ মোস্তফা কামাল, মোঃ সিরাজুল ইসলাম, মোঃ জাফরান সরদার সহ গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

পাইকমারী গ্রামের হাসিবুর রহমান বলেন,‘ আমি পেশায় একজন ভ্যান চালক। লকডাউনে কারনে ভ্যান চালাতে পারছি না। সরকারের দেওয়া এক হাজার টাকা পেয়ে বাজার করে স্ত্রী সন্তানদের মুখে খাবার তুলে দিতে পারবো।’

জঙ্গলগ্রামের ভানু বেগম, ফরিদা বেগম, মজনু শেখ, সিরাজ শেখ সহ একাধিক ব্যক্তি জানান, করোনার কারনে তারা সবাই অনেক ক্ষ/তিগ্র/স্থ। এই দুর্দিনে এবং ঈদকে সামনে করে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে এক হাজার করে টাকা দেওয়ায় অনেক উপকার হবে।

পাইকমারী গ্রামের মিজানুর রহমান জানান, দুর্দিনের সময় ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে সরকারের দেওয়া নগদ এক হাজার টাকা পেয়ে খুব উপকার হয়েছে। চন্ডিবরপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আজিজুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, ‘চন্ডিবরপুর ই্উনিয়নে করোনায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে বিতরণের জন্য সরকারীভাবে বরাদ্দকৃত ৩লাখ ৫৬ হাজার টাকা বরাদ্দ পাই। স্ব স্ব ওয়ার্ডের সদস্য ও ইউনিয়ন আওয়ামীগীরে নেতৃবৃন্দের সহযোগিতায় প্রকৃত গরীব ও অসহায় মানুষদের তালিকা করা হয়। পরে ইউনিয়ন তদারকি কর্মকর্তা, পুলিশ কর্মকর্তা, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ ও ইউপি সদস্যদের উপস্থিতিতে সুষ্ঠভাবে টাকা বিতরণ করা হয়।’